ই-মেইল মার্কেটিং নিয়ে কথা বলার আগে জেনে নেওয়া দরকার যে, ই-মেইল আসলে কি? তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ই-মেইল কি?
ই-মেইলঃ ই-মেইল হচ্ছে ইলেক্ট্রনিক মেইল, যাকে বলা হয় ডিজিটাল বার্তা। ই-মেইল কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়। ১৯৭২ সালে সর্ব প্রথম ই-মেইল ব্যবহার করা হয়।
ই-মেইল পেতে একজন প্রেরক ও একজন প্রাপক দরকার হয়। শুরুর দিকে ই-মেইল পেতে প্রেরক এবং প্রাপক দুইজনকেই অনলাইনে থাকতে হতো। কিন্তু বর্তমানে টেকনোলজির উন্নতির ফলে এই সমস্যাটা আর নেই। প্রেরকের পাঠানো মেইল এখন ই-মেইল সার্ভার সংগ্রহ করে রাখে এবং প্রাপকের কাছে পাঠিয়ে দেয়। পরবর্তীতে প্রাপক যখনই অনলাইনে আসে তৎক্ষণাৎ উক্ত মেইল পেয়ে যায়। প্রথম দিকে অর্পানেটের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক ভিত্তিক ই-মেইলগুলো আদান-প্রদান করা হতো। কিন্তু এখন এসএমটিপি দিয়ে ই-মেইল আদান-প্রদান করা হয়। আর এই এসএমটিপি সর্বপ্রথম ব্যবহার করা হয় ১৯৮২ সালে। সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান
আমরা জেনে গেলাম ই-মেইল কি এবং ই-মেইল কিভাবে কাজ করে। এখন আমরা জেনে নিই ই-মেইল মার্কেটিং কি ?
ই-মেইল মার্কেটিং কিঃ আমরা জানি ই-মেইল মানে ইলেক্ট্রনিক মেইল। আর মার্কেটিং অর্থ হলো বাজারকরণ। বর্তমান সময়ের সবচেয়ে উন্নত মার্কেটিং সাইট হচ্ছে ই-মেইল মার্কেটিং। এই সার্ভিসের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রোডাক্টের তথ্য খুব সহজেই প্রচার চালাতে পারবেন। এতে করে আপনার আয়ের পরিমাণটা অনেকাংশে বেড়ে যাবে। আসলে এটি এমন একটি পদ্ধতি যেটার দ্বারা আপনি কোনো কাস্টমারের ই-মেইলে যে কোনো ধরনের পন্য বা সেবার বিবরণ খুব স্বল্প খরচের মাধ্যমে তুলে ধরতে পারবেন এবং ক্রেতাকে উক্ত পন্যটি ক্রয় করার জন্য আগ্রহী করে তুলতে পারবেন। এই পদ্ধতিকে কেউ কেউ এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে থাকে।
ই-মেইল মার্কেটিং আসলে তিনটি ধাপ অবলম্বন করে হয়ে থাকে।  নিচে ধাপগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ